১. সাধক লালন ফকির
ধারনা করা হয় বর্তমান কুমারখালী থানার চাপড়া-ভাঁড়রা গ্রামে তার জন্ম
আনুমানিক জন্ম -১৭৭৪ ইং
মৃত্যু- ১৮৯০ ইং
তিনি তাঁর বাউল গানের জন্য বিখ্যাত। তাঁর বাঁধা মরমী গানগুলো আজ সারা বিশ্বে সমাদৃত।
২. প্যারী সুন্দরী
মিরপুর উপজেলার সদরপুরের অধিবাসী
জন্ম-১৮০০
মৃত্যু-১৮৭০
নীলকর টমাস আইভান কেনির কৃষকদের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলন করেন।
৩. কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার
কুমারখালী
জন্ম-১৮৩৩ ও মৃত্যু-১৮৯৬
একাধারে সাময়িক পত্রসেবী , সমাজ বিপবী ও বাউল কবি ছিলেন। তাঁর রচিত বিজয়বসন্ত বাংলা ভাষা সাহিত্যের উল্লখযোগ্য গ্রন্থ।
৪. মোহিনী মোহন চক্রবর্তী
কুমারখালী এলঙ্গী গ্রামে
জন্ম-১৮৩৮ ও মৃত্যু-১৯২১
তিনি একাধারে চাকুরীজীবি ও ব্যবসায়ী ছিলেন । তিনি চক্রবর্তী এন্ড সন্স নামে পূর্ববাংলার সর্ববৃহৎ কাপড়ের কল নির্মান করেন।
৫. গগন হরকরা
অনুমান করা হয় কুমারখালী শিলাইদহের গোবরখালী কসবা গ্রামে তার জন্ম
আনুমানিক জন্ম-১৮৪৫
মৃত্যু-১৯১০
ডাকহরকরা ও পিওন হওয়া সত্বেও গানে পারদর্শী ছিলেন। তার লিখিত ‘আমি কোথায় পাব তারে ,আমার মনের মানুষ যেরে’ গানটির আঙ্গীক ও সুরের অনুসরনে রবীন্দ্রনাথ জাতীয় সঙ্গীত রচনা করেন।
৬. মীর মশাররফ হোসেন
কুমারখালী থানার লাহিনীপাড়া গ্রামে তাঁর জন্ম
জন্ম-১৮৪৭
মৃত্যু-১৯১১
বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান অনসী^কার্য। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় গ্রন্থ ‘‘বিষাদ সিন্ধু’’।
৭. অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়
মিরপুর থানার শিমুলিয়া গ্রামে
জন্ম-১৮৬১
মৃত্যু-১৯৩০
ইতিহাসবিদ,আইনজীবি ও সাহিত্যিক। তাঁর আলোচিত দু’টি গ্রন্থ হচ্ছে সিরাজদ্দৌলা ও মীর কাশিম। বিজ্ঞান সম্মত প্রণালীতে বাংলা ভাষায় ইতিহাস রচনায় পথিকৃত।
৮. যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ওরফে বাঘা যতীন
কুমারখালী থানার কয়া গ্রামে
জন্ম-১৮৭৯
মৃত্যু-১৯১৫
দেশকে ইংরেজের কবল থেকে মুক্ত করতে এই স্বদেশী নেতা সশস্ত্র সংগ্রামের পরিকল্পনা করেন।
৯. ড. রাধা বিনোদ পাল
কুষ্টিয়ার সেলিকপুর গ্রামে জন্ম
জন্ম-১৮৯৬
মৃত্যু- ১৯৬৭
তিনি আইন সম্পর্কিত বহু গ্রন্থের রচনা করেন। এছাড়া তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আন্তর্জাতিক সামরিক আদালতের বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
১০. ড.কাজী মোতাহার হোসেন
কুমারখালী উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামে তাঁর জন্ম।
জন্ম- ১৮৩৭
মৃত্যু- ১৯৮১
একাধারে সাহিত্যিক,শিক্ষাবিদ,সঙ্গীতজ্ঞ ও দাবাড়ু ছিলেন।
১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমী ও ১৯৭৯ সালে স্বাধীনতা পুরুষ্কার লাভ করেন।
১১. মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা
পাবনা,পৈতৃকনিবাস কুমারখালী উপজেলার নিয়ামতবাড়ীয়া গ্রামে।
জন্ম- ১৯০৬
মৃত্যু- ১৯৭৭
বাঙ্গালী মুসলিম মহিলাদের মধ্যে প্রথম সনেট ও গদ্য ছন্দে কবিতা লিখেছেন।
বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরুষ্কার ১৯৬৭ এবং একুশে পদক ১৯৭৭।
১২. আজিজুর রহমান
কুষ্টিয়া থানার হাটশহরিপুর গ্রামে।
জন্ম- ১৯১৪
মৃত্যু-১৯৭৮
একাধারে কবি, গীতিকার ও কুষ্টিয়ার ইতিহাস সন্ধানী। তার রচিত গানের সংখ্যা প্রায় ২০০০।
১৯৭৯ সালে একুশে পদক পান।
১৩. আকবর হোসেন
কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামে
জন্ম- ১৯১৭
মৃত্যু- ১৯৮১
তিনি ছিলেন জনপ্রিয় উপন্যাসিক। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে অবাঞ্জিত,কি পাইনি,নতুন পৃথিবী প্রভৃতি।
১৪. রোকনুজ্জামান দাদাভাই
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থানায়
জন্ম- ১৯২৫
মৃত্যু- ১৯৯৯
খ্যাতনামা শিশু সংগঠক।
শিশু সাহিত্যে ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমী পুরুস্কার পান।
১৫. কাজী আরেফ আহমেদ
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রামে
জন্ম- অজ্ঞাত
মৃত্যু- ২০০০
মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক ছিলেন।
ধারনা করা হয় বর্তমান কুমারখালী থানার চাপড়া-ভাঁড়রা গ্রামে তার জন্ম
আনুমানিক জন্ম -১৭৭৪ ইং
মৃত্যু- ১৮৯০ ইং
তিনি তাঁর বাউল গানের জন্য বিখ্যাত। তাঁর বাঁধা মরমী গানগুলো আজ সারা বিশ্বে সমাদৃত।
২. প্যারী সুন্দরী
মিরপুর উপজেলার সদরপুরের অধিবাসী
জন্ম-১৮০০
মৃত্যু-১৮৭০
নীলকর টমাস আইভান কেনির কৃষকদের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলন করেন।
৩. কাঙ্গাল হরিনাথ মজুমদার
কুমারখালী
জন্ম-১৮৩৩ ও মৃত্যু-১৮৯৬
একাধারে সাময়িক পত্রসেবী , সমাজ বিপবী ও বাউল কবি ছিলেন। তাঁর রচিত বিজয়বসন্ত বাংলা ভাষা সাহিত্যের উল্লখযোগ্য গ্রন্থ।
৪. মোহিনী মোহন চক্রবর্তী
কুমারখালী এলঙ্গী গ্রামে
জন্ম-১৮৩৮ ও মৃত্যু-১৯২১
তিনি একাধারে চাকুরীজীবি ও ব্যবসায়ী ছিলেন । তিনি চক্রবর্তী এন্ড সন্স নামে পূর্ববাংলার সর্ববৃহৎ কাপড়ের কল নির্মান করেন।
৫. গগন হরকরা
অনুমান করা হয় কুমারখালী শিলাইদহের গোবরখালী কসবা গ্রামে তার জন্ম
আনুমানিক জন্ম-১৮৪৫
মৃত্যু-১৯১০
ডাকহরকরা ও পিওন হওয়া সত্বেও গানে পারদর্শী ছিলেন। তার লিখিত ‘আমি কোথায় পাব তারে ,আমার মনের মানুষ যেরে’ গানটির আঙ্গীক ও সুরের অনুসরনে রবীন্দ্রনাথ জাতীয় সঙ্গীত রচনা করেন।
৬. মীর মশাররফ হোসেন
কুমারখালী থানার লাহিনীপাড়া গ্রামে তাঁর জন্ম
জন্ম-১৮৪৭
মৃত্যু-১৯১১
বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান অনসী^কার্য। তাঁর সবচেয়ে জনপ্রিয় গ্রন্থ ‘‘বিষাদ সিন্ধু’’।
৭. অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়
মিরপুর থানার শিমুলিয়া গ্রামে
জন্ম-১৮৬১
মৃত্যু-১৯৩০
ইতিহাসবিদ,আইনজীবি ও সাহিত্যিক। তাঁর আলোচিত দু’টি গ্রন্থ হচ্ছে সিরাজদ্দৌলা ও মীর কাশিম। বিজ্ঞান সম্মত প্রণালীতে বাংলা ভাষায় ইতিহাস রচনায় পথিকৃত।
৮. যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ওরফে বাঘা যতীন
কুমারখালী থানার কয়া গ্রামে
জন্ম-১৮৭৯
মৃত্যু-১৯১৫
দেশকে ইংরেজের কবল থেকে মুক্ত করতে এই স্বদেশী নেতা সশস্ত্র সংগ্রামের পরিকল্পনা করেন।
৯. ড. রাধা বিনোদ পাল
কুষ্টিয়ার সেলিকপুর গ্রামে জন্ম
জন্ম-১৮৯৬
মৃত্যু- ১৯৬৭
তিনি আইন সম্পর্কিত বহু গ্রন্থের রচনা করেন। এছাড়া তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আন্তর্জাতিক সামরিক আদালতের বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
১০. ড.কাজী মোতাহার হোসেন
কুমারখালী উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামে তাঁর জন্ম।
জন্ম- ১৮৩৭
মৃত্যু- ১৯৮১
একাধারে সাহিত্যিক,শিক্ষাবিদ,সঙ্গীতজ্ঞ ও দাবাড়ু ছিলেন।
১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমী ও ১৯৭৯ সালে স্বাধীনতা পুরুষ্কার লাভ করেন।
১১. মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা
পাবনা,পৈতৃকনিবাস কুমারখালী উপজেলার নিয়ামতবাড়ীয়া গ্রামে।
জন্ম- ১৯০৬
মৃত্যু- ১৯৭৭
বাঙ্গালী মুসলিম মহিলাদের মধ্যে প্রথম সনেট ও গদ্য ছন্দে কবিতা লিখেছেন।
বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরুষ্কার ১৯৬৭ এবং একুশে পদক ১৯৭৭।
১২. আজিজুর রহমান
কুষ্টিয়া থানার হাটশহরিপুর গ্রামে।
জন্ম- ১৯১৪
মৃত্যু-১৯৭৮
একাধারে কবি, গীতিকার ও কুষ্টিয়ার ইতিহাস সন্ধানী। তার রচিত গানের সংখ্যা প্রায় ২০০০।
১৯৭৯ সালে একুশে পদক পান।
১৩. আকবর হোসেন
কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামে
জন্ম- ১৯১৭
মৃত্যু- ১৯৮১
তিনি ছিলেন জনপ্রিয় উপন্যাসিক। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে অবাঞ্জিত,কি পাইনি,নতুন পৃথিবী প্রভৃতি।
১৪. রোকনুজ্জামান দাদাভাই
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থানায়
জন্ম- ১৯২৫
মৃত্যু- ১৯৯৯
খ্যাতনামা শিশু সংগঠক।
শিশু সাহিত্যে ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমী পুরুস্কার পান।
১৫. কাজী আরেফ আহমেদ
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রামে
জন্ম- অজ্ঞাত
মৃত্যু- ২০০০
মুক্তিযুদ্ধের বিশিষ্ট সংগঠক ছিলেন।